Friday, June 20, 2014

আমি ও দেবর

আমি ও দেবর


undefined


আমার স্বামী মনির একদিন এক লোককে আমাদের বাড়ীতে নিয়ে আসে। বয়স আনুমানিক আমার স্বামীরই সমান হবে, বা দুয়েক বছর কম ও হতে পারে। ফর্সা রং, খুব মিষ্টি চেহারা, লম্বায় পাচ ফুট সাত ইঞ্চি, প্রশস্ত বক্ষ, গাঢ় কোকড়ানো চুল, কোমরের ব্যাস হবে ছত্রিশ, সব মিলিয়ে এত সুন্দর যুবক যে , যে কোন নারীকে মুহুর্তেই আকর্ষন করতে সক্ষম। এসেই আমাকেই পা ছুয়ে কদম বুচি করে দোয়া নিল, তার ব্যবহারে আমি যথেষ্ট খুশি হলাম। তারপর আমি তার পরিচয় জানতে চাইলাম। আমার স্বামি বলল, এ আমার ধর্মের ভাই। বিগত কয়েক মাস আগে আমাকে ধর্মের ভাই ডেকেছে, নাম মহিন , বাড়ীতে আনব আনব করে এতদিন আনতে পারিনি, আজ নিয়ে আসলাম, আজ থেকে তোমার দেবর, আমার ছোট ভাই, আপন দেবর হিসাবে জানবে। মহিন বলল, না না না আমি দেবর হব কেন ? আমি ও আপনার ভাই এবং ভাইয়াকে যে ভাবে ভাই বলে ডাকি আপনাকে ঠিক সে ভাবে আপু বলে ডাকব। তার কথায় আমার স্বামী বাধ সাধল, বলল,
না না তা কি করে হয় ? আমার স্ত্রী কে আপু ডাকলে আমিত তোমার দুলা ভাই হয়ে যাব না?
আমরা তিনজনেই সমস্বরে হেসে উঠলাম।
মহিন আমাকে লক্ষ্য করে বলল, আপনি যেটা ডাকতে বলেন আমি সেটাই ডাকব।
আমি খিল খিল হেসে উঠে বললাম, আমাকে ভাবীই বলে ই ডাকবে।

ভাবীর সাথে ১ মাস

ভাবীর সাথে ১ মাস



undefined

কিভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না। বুশরার কাহিনীটাই বলি। এক সামার-এ কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। বাসায় ফোন করলাম। বাসায় ফুফু ছিল। তার ছেলে শাহীন ভাই থাকে নিউইয়র্ক। তো ফুফু বললো, শাহীন ভাই-এর বাসা থেকে ঘুরে আসতে।আমার ও যেতে ইচ্ছা করছিলো। তাই চলে গেলাম নিউইয়র্ক।

শাহীন ভাই গাড়িতে করে আমাকে নিয়ে গেল।

শাহীন ভাই-এর বিয়ে হয়েছিল প্রায় তিন বছর আগে। ভাবীর নাম বুশরা। দেখতেও সুন্দরী। ভাবী আমাকে দেখে খুশি। সেই বিয়ের সময় দেখা হয়েছিল তারপর আর ভাবীর সঙ্গে দেখা হয় নাই।

ঐদিন খুব ক্লান্ত ছিলাম তাই তাড়াতাড়ি ঘুমাতে গেলাম। পরদিন সকালে ভাবী আমাকে ডাকতে আসছে। আমি ঘোমের ভান করে পড়ে রইলাম আর ভাবী ডাকছে। একটু দুষ্টুমি করার জন্য ভাবীর হাত ধরে দিলাম টান আর অমনি ভাবী আমার গায়ের উপর পড়লো। ভাবী বললো, অনেক দুষ্টু হয়েছ দেখি।

আমি আর ভাবী দুইজনই বিব্রত হলাম। আমি আসলে একটু দুষ্টুমি করার জন্যই হাত ধরে টান দিয়েছি কিন্তু ভাবী যে নিজের ব্যালেন্স না রাখতে পেরে পড়ে যাবে তা ভাবিনি। যাই হোক, উঠে দেখি ভাইয়া অফিসে যাওয়ার জন্য বসে আছে। যাওয়ার আগে আমাকে বললো, বুশরা তোমাকে সব ঘুরিয়ে দেখাবে। আমি অফিসে যাচ্ছি।

বউদি চুদার মজা


বউদি চুদার মজা





আমার নাম রানা। বয়স ২3। মেয়ে আর বৌদিদের প্রতি আমার দূর্বলতা অনেক আগের থেকেই ছিল। ছোটবেলা থেকেই হয় লেখাপড়ার সময় আথবা অন্য কোনভাবে অনেক দিদি, বৌদিদের সাথে পরিচয় হয়েছে। আমার কাছে সবচাইতে ভাললাগে মেয়েদের গায়ের গন্ধটা। ওদের শরীর থেকে আলাদা একটা গন্ধ পাই যা সচরাচর অন্য কোন মেয়েদের গায়ে পাওয়া যায়না। এই গল্প অনেকদিন আগের। তখন আমি এস.এস.সি পাশ করে এইচ.এস.সি তে ঢুকি ঢুকি করছি। Admission এর তখনও আরও মাসখানেক বাকি। লেখাপড়ার ঝঞ্ঝাট থেকে বাচার জন্য মামার বাড়িতে বেড়াতে গেলাম। ছোট মামা তখন ময়মনসিংহ থাকেন। এই প্রথম আমার ময়মনসিংহ যাওয়া। এক কথায় চমৎকার একটা শহড়। মানুষগুলোও খুব সহজ-সরল, কোন প্যাঁচ-পূঁচ বোঝেনা, সহজেই মিশে যাওয়া যায়। মামাদের ষ্টাফ কলোনীতে থাকতো আর তাদের পাশের বাড়িতে হিমেল দা থাকতো। হিমেল’দার বুড়ো মা মারা যাওয়ার আগে ছেলের বিয়ে দিয়ে গেছেন। বৌদিকে আমি আগে দু-একবার দেখেছি, বরো মিশুক মহিলা। যখন ওনার শাশুড়ির চিকিৎসার জন্য ওরা চেন্নাই গিয়েছিল তখন আমি ব্যাংলোর থেকে গিয়ে ওদের থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলাম।

আমার জীবনের প্রথম নারী

আমার জীবনের প্রথম নারী



আমার ভাইয়ার বিয়ে ঠিক হয়ে গেল হঠাৎ করেই । ভাইয়া ছুটিতে এল অনেক দিন পর। তাই এবার তাকে বিয়ে করানো ছাড়া যেতে দেওয়া হচ্ছে না। মেলান শহরের মেয়েদের দেখে আর কত হাত মারা যায়। নাকি ভাইয়া তাদের সাথে মেলামেশা ও করে কে জানে। ভাইয়ার বিয়ে নিয়ে বাড়িতে বেশ আয়োজন। এই উপলক্ষে সব আত্মীয়দের দাওয়াত করা হয়েছে। সবাই আমাদের বাড়িতে আসতে শুরু করেছে। টুকটুকে একটা ভাবী পছন্দ করেছে আমার ভাইয়া। ভাবী কে দেখেই আমার জল চলে আসে। ভাবী তো নয় যেন একটা ডানা কাটা পরী। তখন তাকে ভেবেই ভেবেই আমার হাত মারা চলছিল। হেবী লাম্বা। পুরো ৫ ফুট সাড়ে চার। হাইটের সংগে মিল রেখে তার অন্যসব ও সাইজ মতই আছে। ঠোট তো নয় যেন দীর্ঘ এক নদী। এমন ভাবে তাকায় যেন আস্ত গিলে ফেলবে। মনে মনে ভাবছি ভাইয়া সামলাতে পারবে তো। সবাই মহা খুশি। সারাদিন শুধু কনে পক্ষকে নিয়ে ঘরে কথা হয়। অনেক মেহমান এসেছে, তাই বাসায় শোয়ার স্থান প্রায় প্রতেকেরই বদল হয়েছে।যে যেখানে পারছে ঘুমাচ্ছে। আমি সবার মধ্যে ছোট। তাই যখন যেখানে পারছি ঘুমাচ্ছি।
ভাবীকে দেখে আমার বেশ লোভ হচ্ছে। চোখ ফেরাতে পারছি না। চোখ ফেরালে ও মন কিছুতেই ফেরানো যাচ্চে না। শুধু আমি নয়, আমার বন্ধুরাও বলেছে, যে তোর ভাই একটা মাল যোগাড় করেছে। মুখে মুখে আমি তাদের ধমক দিলেও মনে মনে আমিও তাই ভাবি। দেখা যাক কি আছে কপালে। আমি আশায় আশায় রইলাম। যদি ভাগ্য দেবী আমার হাতে এসে ধরা দেয়, তবে নিশ্চয়ই সেই সুবর্ন সুযোগ হাত ছাড়া করা যাবে না। কিন্ত তা ভাইয়া দেশে থাকাকালীন সম্ভব হবে বলে মনে হচ্ছে না। দেখা যাক নিয়তি কোথায় থেকে কোথায় নিয়ে যায়। তবে যত কথাই বলি না কেন ভাবীর পাতলা ব্লাউজের ভেতর দিয়ে যে লাল ব্রা দেখে ছিলাম, তা যেন আমার মাথা হতে সরতেই চাইছে না। কি উচু পাহাড় রে বাবা, একবার চুষতে পারলে হয়তো আমার জনমটাই সার্থক হতো। ভাবীর ছোট বোন নীলু, সে ও দেখতে পুরো ভাবীর মতই। তাকে দেখার পর থেকে আমি ভাবি, ইস যদি ভাইয়ার সমান হতাম তাহলে নীলুকে কোন ভাবেই হাত ছাড়া করা যেত না। যাহোক ভাবী ও নীলুর কথা আরেক দিন বলব। আজ যা বলতে চাচ্ছি তা এই পেরা থেকে শুরু করলাম।


আমি পাইলাম জীবনের সব সুখ পাইলাম।

আমি পাইলাম জীবনের সব সুখ পাইলাম।






ফারুক ভাইয়ের আমেরিকা যাবার সব কাগজপত্র প্রায় ঠিক হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করে সব ভেস্তে যায়। এদিকে বয়স হয়ে যাচ্ছে তার। তাই পরিবারের সবাই মিলে তাকে পীড়াপীড়ি করলো বিয়ে করার জন্য। ফারুক বাইয়ের এক কথা তিনি আগে আমেরিকা যাবেন তারপর সবকিছু। সবাই বোঝাল আমেরিকা থেকে ফিরে এসে তোর বিয়ের বয়স থাকবে না।
অনেক বোঝানোর পর ফারুক ভাই রাজি হল এবং বিয়ের পিড়িতে বসল। খুব সুন্দরী সেক্সি খাসা মাল। যাকে দেখলে যেকোন সামর্থবান পুরুষের ধন লাফালাফি করবে। কন্যা লাখে একটাও পাওয়া যায় না। বয়স বিশ কি একুশ। শরীরের গঠন বেশ চমৎকার। মাই দুটু উচু টান টান ঢিবির মত। গায়ের রঙ ফর্সা, চেহারা গোলগাল, উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি।
বিয়ের পর তার শরীরের গঠন আরো সুন্দর হতে লাগল। রুপ যেন ফুটতে লাগল প্রস্ফুটিত গোলাপের মত। ফারুক ভাই বউ পেয়ে দারুন খুশি, সুপার গ্লু’র মত সারাক্ষন বউএর সাথে লেগে থাকত। কিন্তু সেই লেগে থাকা আর বেশি দিন স্থায়ী হল না। প্রায় সাড়ে চার মাস পর তিনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমেরিকার পথ পাড়ি দিলেন।
ফারুক ভাইয়ের বউ আর্থাৎ আমার চাচাত ভাবী ভাই থাকতে যেমন কলকল ছলছল করত আস্তে আস্তে তা মিলিয়ে যেতে শুরু করল। পুরো বাড়িতে দেবর বলতে আমি ই তার একটি। আমি ইন্টারমিডিয়েটে পড়ি। স্বাস্থ্য খুবই ভাল বলা যায়। কারন আমি একজন এথলেট। ফারুক ভাইয়ের অবর্তমানে আমার সাথে বেশি মাখামাখি করলে লোকে খারাপ বলবে ভেবে সে আমার সংগে একটু নিরাপদ দুরত্ব বজায় চলাফেরা করত।